 |
20th Mar 2019: বিএসএনএলইইউ এর ১৯তম প্রতিষ্ঠা দিবস পালন করুন,
আগামী ২২ মার্চ ২০১৯ বিএসএনএলইইউ এর ১৯তম প্রতিষ্ঠা দিবস বিএসএনএল এর প্রতিটি অফিস দফতরে ব্যাপক ঊদ্দীপনার সাথে পালন করুন।
|
|
 |
|
 |
 |
Com Sisir Kumar Roy
( President )
Com. Shankar Keshar Nepal
( Secretary )
Com. Jayanta Ghosh
( Treasurer )
|
|
 |
|
|
|
|
 |
|
 |
|
Site
Updated On : 4th Mar 2023 |
|
|
 |
 |
 |
[17th Aug 2022] |
অপারেশন এরিয়া ওয়েস্টে বিএসএনএল কো-অর্ডিনেশন কমিটি গঠন করার কনভেনশন |
|
|
|
১৭ আগস্ট ,২০২২ অপারেশন এরিয়া ওয়েস্টে বিএসএনএল কো-অর্ডিনেশন কমিটি গঠন করার কনভেনশন অনুস্ঠিত হল সত্যবালা হাওরা টেলিফোন এক্সচেন্জে।কমঃ তুষার ঘোষ,কমঃ রামপ্রসাদ সাউ এবং কমঃ বিনয় সিংকে নিয় সভাপতিমন্ডলী গঠন করা হয়। শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কনভেনশনের কাজ শুরু হয়। কমঃ শিশির কুমার রায় কনভেনশন উদ্বোধন করে বর্তমান পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করে কেন কো-অর্ডিনেশন কমিটি গঠন করা দরকার তা উল্লখ করেন।কমঃ শংকর কেশর নেপাল যৌথ আন্দোলনের প্রয়োজনে এই বিএসএনএল কো-অর্ডিনেশন কমিটি তৈরী করার কথা বলেন।এই প্রস্তাবের পক্ষে বক্তব্য রাখেন যথাক্রমে কমঃ দুলাল সাহা, এআইবিডিপিএ, কমঃ প্রদীপ্ত ঘোষ, সিটিটিএমইউ, কমঃ অজয় চক্রবর্তী, কর্টো এবং কমঃ বিনয় কুমার সিং, বিএসএনএলইইউ। সর্বসম্মতভাবে কমঃ দুলাল সাহা, সভাপতি, কমঃ বিনয় কুমার সিং , কনভেনার, কমঃ প্রদীপ্ত ঘোষ, কোষাধ্যক্ষ এবং কমঃ অজয় চক্রবর্তীকে সদস্য করে কমিটি গঠিত হল। সভাপতিমন্ডলীর সদস্য কমঃ রামপ্রসাদ সাউ এবং কমঃ তুষার ঘোষ উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানিয়ে কনভেনশন সমাপ্ত ঘোষনা করেন। |
|
 |
|
|
 |
 |
[16th Aug 2022] |
কমরেড তাপসরন্জন দত্ত (টি আর দত্ত) র স্মরনসভার প্রস্তাব |
|
|
|
গত ৬ আগস্ট রাত ১১ টায় কমঃ তাপস রঞ্জন দত্ত ৯১ বছর বয়সে প্রয়াত হয়েছেন।কলকাতা টেলিফোনসে তিনি টি আর দত্ত নামে বেশী পরিচিত ছিলেন। অবিভক্ত ইন্জিনিয়ারিং ক্লাস থ্রি দক্ষিন শাখা গঠনের প্রথম দিন থেকে তিনি দক্ষিন শাখার সহকারী সম্পাদক হিসাবে কাজ করেছেন। তার কর্মজীবন শুরু হয়েছিল ১৯৫৪ সালে তৎকালীন সাউথ-ঈষ্ট এশিয়ার সর্ববৃহৎ টেলিফোন এক্সচেন্জ ২২ তথা ব্যাংক টেলিফোন এক্সচেন্জে এ ই এ(অটো এক্সচেন্জ অ্যাসিস্ট্যান্ট) হিসাবে। এই সময় কলকাতা টেলিফোনসে সবেমাত্র ম্যানুয়াল থেকে অটোম্যাটিক টেলিফোন এক্সচেন্জে রূপান্তরিত হয়েছে। এই ডাইরেকটর টাইপ অটোমেটিক টেলিফোন এক্সচেন্জ এর দেখাশোনার জন্য নতুন একটি ক্যাডারের জন্ম হল। নাম তার এ ই এ বা অটো এক্সচেন্জ অ্যাসিস্ট্যান্ট। এই পদে তিনি প্রথম রিক্রুটমেন্টের দ্বিতীয় ব্যাচে এই ক্যাডারে দপ্তরে কাজ আরম্ভ করেছিলেন। ঐ সময়ই ১৯৫৪ সালে “ইউনাইটেড পোস্ট অ্যান্ড টেলিগ্রাফ ওয়ার্কাস (ইউ পি টি ডাব্লউ)” থেকে “ন্যাশনাল ফেডারেশন অব পোস্ট অ্যান্ড টেলিগ্রাফ এম্প্লয়িজ (এন এফ পি টি ই)” গঠন করা হয়। তখন থেকেই অন্য অনেকের সংগে তিনি ইউনিয়নে একজন সক্রিয় কর্মী হিসাবে কাজ করতে শুরু করেন। স্বাধীনতার আগে ১৯৪৬ সালে ধর্মঘটের পর থেকে আবার সংগঠকরা নতুন করে কর্মচারীদের বিভিন্ন দাবি নিয়ে ধর্মঘটের প্রস্তুতি শুরু করে। এবং স্বাধীন ভারতে এই প্রথম ১৯৬০ সালে ১১ জুলাই কেন্দ্রীয়সরকারী কর্মচারীদের ধর্মঘট সংগঠিত হয়।কলকাতা টেলিফোনসে এই ধর্মঘট সর্বাত্বক সফল হয়েছিল। তখন কলকাতা টেলিফোনসে এন এফ পি টি ই ছারা অন্য কোন ইউনিয়ন ছিল না। টেলিফোন ভবনে ২২ টেলিফোন এক্সচেন্জে এ কর্মরত কমঃ টি আর দত্ত সহ আরও অনেকে ধর্মঘটে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। এই ধর্মঘটের ফলে ২২ বা ব্যাংক টেলিফোন এক্সচেন্জ নিশ্চিতভাবেই ধ্বংসের দিকে চলে যাচ্ছিল। কর্তৃপক্ষ সেই সময়ে ২২ এক্সচেঞ্জ তথা ব্যাংক এক্সচেন্জকে বাঁচানোর জন্য ইউনিয়নের কাছে হস্তক্ষেপ প্রার্থনা করে। সেদিন কমঃ টি আর দত্ত ইউনিয়নের নির্দেশে ব্যাংক এক্সচেন্জকে নিশ্চিত ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করেছিলেন। সেই সময়ে এই এক্সচেঞ্জটি ছিল সাউথ ইস্ট এশিয়ার সব চেয় বড় অটো-সুইচ। সে এক অন্য ইতিহাস। আর এখান থেকেই নতুন একটি ভাবনার জন্ম হয়েছিল যে ধর্মঘট বা সংগ্রাম মানে কর্মস্থল ধ্বংস নয়, তাকে বাচিয়ে রেখে দাবি আদায় করার লড়াইকে জারী রাখতে হবে।১৯৬৮ সালে আবার ধর্মঘট। দাবি ছিল কেন্দ্রীয় সরকারী কর্মচারীদের নূ্ন্যতম বেতন।উজ্বল ভূমিকা পালন করেন এই ধর্মঘটে কমঃ টি আর দত্ত। তিনি পুলিশের হাতে গ্রেফতার হলেন। চাকুরী থেকে সাসপেন্ড করা হল তাকে। ওই অবস্থায় তিনি প্রতিদিন ইউনিয়ন অফিস “অলিম্পিয়া”তে সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত ইউনিয়নের প্রয়োজনীয় কাজ করতেন।পরেকেটে রাখা বেতন ফেরত পাওয়ার দিনই তিনি ইউনিয়নের প্রদত্ত সাহায্যের অর্থ ইউনিয়নকে ফেরত দিতে এসেছিলেন।তিনি শুধুমাত্র মৃদু ভাষী,দৃর চিত্ত, একজন দক্ষ সংগঠক ছিলেন না, দফতরের একজন সুযোগ্য কর্মী হিসাবে তার চারপাশের মানুষদের ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করেছেন আজীবন।ডাইরেকটরটাইপ ষ্ট্রাউজার টেকনোলজির একজন দক্ষ প্রযুক্তিবিদ হিসাবে তিনি সুনাম অর্জন করেছিলেন। তিনি দফতরের আইন সিসিএস/সিসিএ রুল অত্যন্ত গভীরভাবে জানতেন এবং কর্মচারীদের স্বার্থে তাকে ব্যবহার করেছিলেন মেমো চার্জশিট এর উপযুক্ত উত্তর লেখার মধ্য দিয়ে। অবশ্য পরবর্তীকালে মেমো চার্জশীট দেওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায়।ইন্জিনিয়ারিং ক্লাস থ্রির কর্মী হিসাবে তিনি অবিভক্ত দক্ষিন শাখা এবং সার্কেল ইউনিয়নের সহকারী সম্পাদক এর দায়িত্ব পালন করেছেন। অফিসার হওয়ার পর তিনি @টেলিকম ইন্জিনিয়ারিং সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন”( টেসা ) সংগঠনে যুক্ত ছিলেন এবং ১৯৯০ সালে তিনি চাকুরী থেকে অবসর নেন।অবসরগ্রহনের পরও তিনি সংগঠনের বাইরে থাকতে পারেননি।তাই তিনি রিটায়ার্ড অফিসারদের নিয়ে “সেন্টার অব রিটায়ার্ড টেলিকম ইন্জিনিয়ার্স” সংগঠন গঠন করেন, দীপেন অধিকারী সহ অন্য বন্ধুদের সাহায্যে। পরবর্তীকালে এই সংগঠনের নাম পরিবর্তন করে “সেন্টার অব রিটায়ার্ড টেলিকম অফিসার” বা কর্টো করা হয়। মৃত্যুর দিন পর্যন্ত তিনি এই সংগঠনের প্রানপুরুষ ছিলেন।সততা, নিষ্ঠা এবং সকলের প্রতি আন্তরিক ভালবাসা দিয়ে তিনি ইউনিয়ন সংগঠনকে শক্তিশালী করে গেছেন। তার অমলিন স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে এবং ওনার পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে এই প্রস্তাব পেশ করা হল। বিএসএনএলইইউ/এআইবিডিপিএ/সিটিটিএমইউ/কর্টো ইউনিয়ন সমূহের কো-অর্ডিনেশন কমিটি, ক্যালকাটা টেলিফোনস সার্কেল |
|
 |
|
|
 |
 |
[13th Aug 2022] |
সার্কুলার |
|
|
|
প্রিয় শাখা/জেলা সম্পাদক/ সার্কেল কর্মকর্তাগন, ভারতের স্বাধীনতার ৭৫তম বার্ষিকী পালন ১) জাতীয় পতাকা এবং ইউনিয়নের রক্ত পতাকা উত্তোলন। ২) ভারতের সংবিধানের প্রস্তাবনা পাঠ- “আমরা, ভারতের জনগন, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গনতান্ত্রিক সাধারণতন্ত্র রূপে গরে তুলতে এবং তার সকল নাগরিকই যাতে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার, চিন্তা, মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা, সামাজিক প্রতিস্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিস্ঠা এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তির মর্যাদা এবং জাতীয় ঐক্য ও সংহতি সুনিশ্চিত করার মাধ্যমে, তাদের মধ্যে যাতে ভ্রাতৃত্বের ভাব গরে ওঠে তার জন্য সত্যনিস্ঠার সংগে শপথগ্রহণ করে আমাদের গণপরিষদে আজ ১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্বারা এই সংবিধান গ্রহন, বিধিবদ্ধ এবং নিজেদের অর্পন করছি” প্রতিটি শাখায় ১৫ আগস্ট মর্যাদাসহকারে এই কর্মসূচী পালন করতে আহ্বান করা হচ্ছে। সার্কেল সংগঠনকে এই কর্মসূচীর সংক্ষিপ্ত রিপোর্ট সহ ছবি পাঠাতে অনুরোধ করা হচ্ছে।অভিনন্দনসহ,
শংকর কেশর নেপাল, সার্কেল সম্পাদক, বিএসএনএল এম্প্লয়িজ ইউনিয়ন। |
|
 |
|
|
 |
 |
|
|
|
বিএসএনএল কো-অর্ডিনেশন কমিটি,সিএইচকিউ এবং ক্যালকাটা টেলিফোনস সার্কেলের সিদ্ধান্ত অনুসারে আগামী ২০ আগস্ট , শনিবার, বেলা ২টা ৩০মিনিটে টেলিফোন ভবন লেডিজ ক্লাব ঘরে একটি কনভেনশন অনুস্ঠিত হবে।ঐ কনভেনশনের আয়োজক (অপারেশন/বিজনেজ) এরিয়া (হেড কোয়ার্টার) এর বিএসএনএলইইউ /এআইবিডিপিএ /সিটিটিএমইউ /কর্টো। বিষয়ঃ অপারেশন/বিজনেজ এরিয়াস্তরে (হেড কোয়ার্টার)বিএসএনএল কো-অর্ডিনেশন কমিটির জেলা কমিটি গঠন। সংশ্লিষ্ট এরিয়ার সকল সদস্যদের এই কনভেনশনে উপস্থিত থেকে একে সফল করার আহ্বান জানান হচ্ছে। সংগ্রামী অভিনন্দনসহ,বিশ্বজিত সিল, মনিষা বিশ্বাস, সোমনাথ দে,বিএসএনএলইইউ ,এআইবিডিপিএ ,সিটিটিএমইউ, বিএ(হেড কোয়ার্টার)। অনুলিপি,১) শিশির কুমার রায়, কনভেনর,বিএসএনএলসিসি।২) শংকর কেশর নেপাল, সার্কেল সম্পাদক,বিএসএনএলইইউ ।৩) সন্জিব ব্যানার্জি, সার্কেল সম্পাদক,এআইবিডিপিএ ।৪) তাপস ব্যানার্জি, সার্কেল সম্পাদক,সিটিটিএমইউ ।৫) দেবব্রত বসু, সার্কেল সম্পাদক কর্টো। |
|
 |
|
|
 |
 |
[7th Jul 2022] |
শ্রী সৌগত রায়, মাননীয় এম পি লোকসভা, দমদম , পশ্চিমবঙ্গ কে মেমোর্যান্ডাম প্রদান |
|
 |
|
৭ জুলাই, বিএসএনএল কর্মচারীদের তৃতীয় বেতন কাঠামো সংশোধন করার জন্য এইউএবি এর পক্ষ থেকে প্রফেসর সৌগত রায়, মাননীয় এম পি লোকসভা, দমদম কে মেমোর্যান্ডাম দেওয়া হয়। তার বাড়িতে এই মেমোর্যান্ডাম দিতে এইউএবি এর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন কম শিশির কুমার রায়, সহকারী সাধারণ সম্পাদক ও এইউএবি এর আহ্বায়ক, কম শঙ্কর কেশর নেপাল, বিএসএনএলইইউ এর সার্কেল সম্পাদক, কম সুকান্তি মুখার্জি, সহ সম্পাদক, কম অসিত বোস, সহ সভাপতি, কম সাধন মন্ডল, সহ সভাপতি, এআইজিইটিওএ, কম রাজু রায়, সার্কেলের সহকারি সম্পাদক, এআইবিএসএনএলইএ ও কম সুরঞ্জিত বিশ্বাস, ডেপুটি সার্কেল সম্পাদক, সেওয়া। |
|
 |
|
|
|
|
 |
 |
[1st Jul 2022] |
কম বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য্য, মাননীয় এম পি রাজ্যসভা কে এইউএবি এর পক্ষ থেকে মেমোর্যান্ডাম প্রদান |
|
 |
|
১ জুলাই, বিএসএনএল কর্মচারীদের তৃতীয় বেতন কাঠামো সংশোধন করার জন্য এইউএবি এর পক্ষ থেকে কম বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য্য, মাননীয় এম পি রাজ্যসভা কে মেমোর্যান্ডাম দেওয়া হয়। তার অফিসে এই মেমোর্যান্ডাম দিতে এইউএবি এর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন কম শিশির কুমার রায়, সহকারী সাধারণ সম্পাদক ও এইউএবি এর আহ্বায়ক, কম শঙ্কর কেশর নেপাল, বিএসএনএলইইউ এর সার্কেল সম্পাদক, কম সৈকত দাস, সম্পাদক, এআইজিইটিওএ, কম অমিত সঙ্কর, এসএনইএ, কম রাজু রায়, সার্কেলের সহকারি সম্পাদক, এআইবিএসএনএলইএ ও কম সমীর দাস, সার্কেল সম্পাদক, এসএনএটিটিএ। |
|
 |
|
|
|
|
|
|
 |
|