15th Aug 2019: আসন্ন অষ্টম মেম্বারশীপ ভেরিফিকেশন ,

১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ অষ্টম মেম্বারশীপ ভেরিফিকেশন এ বিএসএনএল এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন কে পুনরায় বিপুল ভোটে জয়যুক্ত করুন 

 

20th Mar 2019: বিএসএনএলইইউ এর ১৯তম প্রতিষ্ঠা দিবস পালন করুন,

আগামী ২২ মার্চ ২০১৯  বিএসএনএলইইউ এর ১৯তম প্রতিষ্ঠা দিবস বিএসএনএল এর প্রতিটি অফিস দফতরে ব্যাপক ঊদ্দীপনার সাথে পালন করুন। 

 

Com Sisir Kumar Roy
( President )

Com. Shankar Keshar Nepal
( Secretary )

Com. Jayanta Ghosh
( Treasurer )

 
 
bsnleuctc@yahoo.co.in
 
BSNL Employees Union Calcutta Telephones Circle
 
Site Updated On : 11th Mar 2024
 
[21st Oct 2022]

সিজিএম এর সঙ্গে মিটিং

 

গত ২১ অক্টোবর, শুক্রবার সিজিএম শ্রী দেবাশিস সরকার এর চেম্বারে বিএসএনএল এম্প্লয়িজ ইউনিয়ন এর সংগে একটি সভা অনুস্ঠিত হয়।এই সভায় ম্যানেজমেন্ট এর পক্ষে শ্রী সুমন চ্যাটার্জি ডিজিএম(এইচ আর অ্যাডমিন), শ্রী গৌতম চক্রবর্তী(টিএসটুসিজিএম), শ্রী সুপ্রিয় কর(এজিএমঅ্যাডমিন), শ্রী শ্যামল মন্ডল, (ওএসডি) এবং ইউনিয়নের পক্ষে কমঃ শিশির কুমার রায়, কমঃ শংকর কেশর নেপাল, কমঃ সুকান্তি মুখার্জি, কমঃ রামসুন্দর বসু, কমঃ বিনয় কুমার সিং, কমঃ বিশ্বজিত শিল এবং সুব্রত ঘোষ উপস্থিত ছিলেন।
উক্ত সভায় নিম্নলিখিত বিষয়গুলি আলোচনা করা হয়।
১) স্টাফ অ্যামিনিটি যা গত কয়েক বছর যাবত কর্মচারীদের দেওয়া হচ্ছে না। ইউনিয়ন থেকে দাবি করা হয় যে অবিলম্বে বকেয়া বিষয়গুলির নিস্পত্তি করতে হবে।২) পানীয় জল, সাধারন ব্যবহারের জল, টয়লেট, ল্যাটরিন যা কিনা অনেক অফিসে ঠিকমত পাওয়া যাচ্ছে না।ইউনিয়ন দাবি করে এই বিষয়গুলির নিস্পত্তি চেয়েছে।৩) রসা ক্লাস্টারে দীর্ঘ ৩ মাস ধরে টেলিফোন রক্ষনাবেক্ষনের কাজ বন্ধ। সেখানে এসএলএ ব্যবস্থা অচলাবস্থার সৃস্টি করেছে। ফলে গ্রাহক পরিষেবা ভেঙে পরেছে। ইউনিয়ন অবিলম্বে এর মিমাংসার দাবি করেছে।৪) স্ট্যাগনেশন জনিত কারনে এনইপিপি পাওয়ার পর এক অংশের কর্মচারীর বেতন কমে যাচ্ছে, যা কোন অবস্থায় কাম্য নয়। অবিলম্বে এর মিমাংসার দাবি করেছে ইউনিয়ন।কর্তৃপক্ষ নির্দিষ্ট কেস জানতে চেয়েছে এবং পে প্রোটেকশন এর ব্যাপারে একমত হয়েছেন।কিন্তু কর্পোরেট অফিসের অনুমোদন ছারা সেটা সম্ভব নয়।৫) রুল-৮ ট্রান্সফার সংক্রান্ত বিষয় -কুসুম পারিখ, টিটি, সিএসসি/দমদম এবং অন্য কেসগুলি নিয়ে আলোচনা করা হয়।৬) টেলিফোন ভবন এবং অন্য সব অফিসে কর্মরত হাউসকিপিং কর্মীরা প্রতিমাসে নিয়মিত বেতন পাচ্ছে না। ইউনিয়ন থেকে দাবি করা হয় যে অবিলম্বে মাসের বেতন সেই মাসে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।৭) ফাইবার টু হোম বিষয়ের বিভিন্ন ট্যারিফ প্ল্যান নিয়ে আলোচনা করা হয়।প্ল্যানগুলিকে গ্রাহকবান্ধব করার প্রস্তাব দেওয়া হয়।৮) অনলাইন অ্যাট্নেডেন্স এর দুর্বল দিকগুলি নিয়ে আলোচনা করা হয়। সিজিএম জানান যে বিষয়গুলি তাদের নজরে আছে।সমাধান করার চেস্টা চলছে।৯) অবসরপ্রাপ্ত কর্মী বাসুদেব চক্রবর্তীর কোয়ার্টার দেরিতে ছারার কারনে তাকে ১৭ লক্ষের বেশী ড্যামেজ চার্জ করা হয়েছে। এই বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। কিন্তু বিষয়টিপ চুরান্ত নিস্পত্তি হয়নি।১০) কল্যানী ট্রেনিং সেন্টারের নন এক্সিকিউটিভ কর্মচারীদের ডেপুটেশন সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। সিজিএম জানান যে ট্রেনিং সেন্টার থেকে তার কাছে প্রস্তাব এলে তিনি বিবেচনা করবেন।১১) আউটসোর্সিং  করা সিএসসি কর্মচারীদের রিডেপ্লয়মেন্ট নিয়ে আলোচনা করা হয়। অনতিবিলম্বে এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষ উদ্যোগ গ্রহন করবে।
বিস্তারিত আলোচনার পর সিজিএম শ্রী দেবাশিস সরকার বিষয়গুলি বিবেচনা করার বিষয় উল্লেখ করেন।

 
[15th Oct 2022]

সমস্ত কর্মচারী বন্ধুদের অভিনন্দন

cro-mv20220001 (1)
 

সংগ্রামী অভিনন্দন সমস্ত নিয়মিত, অনিয়মিত ও অবসরপ্রাপ্ত  টেলিকম কমরেডদের যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন বিগত চার মাস ব্যাপী এই নবম মেম্বাশীপ ভেরিফিকেশনের জন্য। অভিনন্দন জানাচ্ছি এআইবিডিপিএ , স্নাটা এবং সিটিটিএমইউ কে। সারা ভারতে বিএসএনএল এম্প্লয়িজ ইউনিয়ন ৪৮.৬২ শতাংশ গত বারের(২০১৯) তুলনায় ৫ শতাংশ বেশী  এবং কলকাতা টেলিফোন সার্কেলে ৬২.১০ শতাংশ গতবারের(২০১৯) চেয়ে ১৩ শতাংশ বেশী ভোট পেয়ে বিপুলভাবে  জয়লাভ করেছে। এই জয় আগামী ৩ বছরে সংগ্রামকে আরো বিকশিত করবে। টেলিকমের নির্বাচপমন্ডলী মোদি সরকারের বিএসএনএলকে ধ্বংস করার চক্রান্তের বিরুদ্ধে রায় দিয়েছে। রায় দিয়েছে আপসকামী সংঠনগুলির বিরুদ্ধেও।বিএসএনএলইইউ এর উপর কর্মচারীদের ধারাবাহিক ৯ বারের মধ্যে ৮ বার এই আস্থা ও ভরসা আমাদের দায়িত্ব আরও বাড়িয়ে দিল। সর্বস্তরের কর্মীদের আর একবার রক্তিম অভিনন্দন।

সংকর কেশর নেপাল,সার্কেল সম্পাদক

বিএসএনএল এম্প্লয়িজ ইউনিয়ন, ক্যালকাটা টেলিফোন সার্কেল।

 
[19th Sep 2022]

টেলিফোন ওয়ার্কার

b s n l employees union make up june - september 2022
 
 
[20th Aug 2022]

অপারেশন এরিয়া (হেড কোয়ার্টার) কনভেনশন

 

২০ আগস্ট, ২০২২,শনিবার অপারেশন এরিয়া (হেড কোয়ার্টার) টেলিফোন ভবন লেডিজ ক্লাব ঘরে চারটি ইউনিয়নের এক কনভেনশন অনুস্ঠিত হয়। কনভেনশন পরিচালনা করার জন্য একটি সভাপতিমন্ডলী কমঃ পরেশ মেহন দাস, কমঃ বিশ্বজিত শীল এবং কমঃ রনিতা সেনগুপ্তকে নিয়ে গঠন করা হয়।শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কনভেনশনের কাজ শুরু হয়।কমঃ শিশির কুমার রায় ,কনভেনশন উদ্বোধন করে কেন্দ্রীয় সরকারের রাস্ট্রায়ত্ব সংস্থা বিক্রী এবং ভি আর এস বাতিল, ৪ জি প্রযুক্তিযুক্ত মোবাইল পরিষেবা চালু ও ওয়েজ/পেনশন রিভিশন করার বিষয় উল্লেখ করেন।সার্কেল সম্পাদক কমঃ শংকর কেশর নেপাল বর্তমান পরিস্থিতি এবং আন্দোলন সংগ্রামের কথা বলেন।প্রস্তাব পেশ করে বক্তব্য রাখেন কমঃ বিশ্বজিত শীল। প্রস্তাবের সমর্থনে কমঃ মনিষা বিশ্বাস, কমঃ রীতা ভক্ত এবং কমঃ প্রসেনজিৎ রায় বক্তব্য রাখেন।বিএসএনএল কো-অর্ডিনেশন কমিটি গঠনের প্রস্তাব পাশ করা হয় সর্বসম্মতিক্রমে। কমঃ মনিষা বিশ্বাস, সভাপতি, কমঃ বিশ্বজিত শীল, কনভেনার, কমঃ সোমনাথ দে, কোষাধ্যক্ষ এবং কমঃ সুনীল কুমার দত্তকে সদস্য করে বিএসএনএল কো-অর্ডিনেশন কমিটি(ওএ হেডকোয়ার্টার) গঠন করা হয়।উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ এবং নির্বাচিত কর্মকর্তাদের অভিনন্দন জানিয়ে কনভেনশন সমাপ্ত ঘোষনা করা হয়।

 
[17th Aug 2022]

অপারেশন এরিয়া ওয়েস্টে বিএসএনএল কো-অর্ডিনেশন কমিটি গঠন করার কনভেনশন

 

১৭ আগস্ট ,২০২২ অপারেশন এরিয়া ওয়েস্টে বিএসএনএল কো-অর্ডিনেশন কমিটি গঠন করার কনভেনশন অনুস্ঠিত হল সত্যবালা হাওরা টেলিফোন এক্সচেন্জে।কমঃ তুষার ঘোষ,কমঃ রামপ্রসাদ সাউ এবং কমঃ বিনয় সিংকে নিয়  সভাপতিমন্ডলী গঠন করা হয়। শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কনভেনশনের কাজ শুরু হয়। কমঃ শিশির কুমার রায় কনভেনশন উদ্বোধন করে বর্তমান পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করে কেন কো-অর্ডিনেশন কমিটি গঠন করা দরকার তা উল্লখ করেন।কমঃ শংকর কেশর নেপাল যৌথ আন্দোলনের প্রয়োজনে এই বিএসএনএল কো-অর্ডিনেশন কমিটি তৈরী করার কথা বলেন।এই প্রস্তাবের পক্ষে বক্তব্য রাখেন যথাক্রমে কমঃ দুলাল সাহা, এআইবিডিপিএ, কমঃ প্রদীপ্ত ঘোষ, সিটিটিএমইউ, কমঃ অজয় চক্রবর্তী, কর্টো এবং কমঃ বিনয় কুমার সিং, বিএসএনএলইইউ। সর্বসম্মতভাবে কমঃ দুলাল সাহা, সভাপতি, কমঃ বিনয় কুমার সিং , কনভেনার, কমঃ প্রদীপ্ত ঘোষ, কোষাধ্যক্ষ এবং কমঃ অজয় চক্রবর্তীকে সদস্য করে কমিটি গঠিত হল। সভাপতিমন্ডলীর সদস্য কমঃ রামপ্রসাদ সাউ এবং কমঃ তুষার ঘোষ উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানিয়ে কনভেনশন সমাপ্ত ঘোষনা করেন।

 
[16th Aug 2022]

কমরেড তাপসরন্জন দত্ত (টি আর দত্ত) র স্মরনসভার প্রস্তাব

 

গত ৬ আগস্ট রাত ১১ টায় কমঃ তাপস রঞ্জন দত্ত ৯১ বছর বয়সে প্রয়াত হয়েছেন।কলকাতা টেলিফোনসে তিনি টি আর দত্ত নামে বেশী পরিচিত ছিলেন। অবিভক্ত ইন্জিনিয়ারিং ক্লাস থ্রি দক্ষিন শাখা গঠনের প্রথম দিন থেকে তিনি দক্ষিন শাখার সহকারী সম্পাদক হিসাবে কাজ করেছেন। তার কর্মজীবন শুরু হয়েছিল ১৯৫৪ সালে তৎকালীন সাউথ-ঈষ্ট  এশিয়ার সর্ববৃহৎ টেলিফোন এক্সচেন্জ ২২ তথা ব্যাংক টেলিফোন এক্সচেন্জে এ ই এ(অটো এক্সচেন্জ অ্যাসিস্ট্যান্ট) হিসাবে। এই সময় কলকাতা টেলিফোনসে সবেমাত্র ম্যানুয়াল থেকে অটোম্যাটিক টেলিফোন এক্সচেন্জে রূপান্তরিত হয়েছে। এই ডাইরেকটর টাইপ অটোমেটিক টেলিফোন এক্সচেন্জ এর দেখাশোনার জন্য নতুন একটি ক্যাডারের জন্ম হল। নাম তার এ ই এ বা অটো এক্সচেন্জ অ্যাসিস্ট্যান্ট। এই পদে তিনি প্রথম রিক্রুটমেন্টের দ্বিতীয় ব্যাচে এই ক্যাডারে দপ্তরে কাজ আরম্ভ করেছিলেন। ঐ সময়ই ১৯৫৪ সালে “ইউনাইটেড পোস্ট অ্যান্ড টেলিগ্রাফ ওয়ার্কাস (ইউ পি টি ডাব্লউ)” থেকে “ন্যাশনাল ফেডারেশন অব পোস্ট অ্যান্ড টেলিগ্রাফ এম্প্লয়িজ (এন এফ পি টি ই)” গঠন করা হয়। তখন থেকেই অন্য অনেকের সংগে তিনি ইউনিয়নে একজন সক্রিয় কর্মী হিসাবে কাজ করতে শুরু করেন। স্বাধীনতার আগে ১৯৪৬ সালে ধর্মঘটের পর থেকে আবার সংগঠকরা নতুন করে কর্মচারীদের বিভিন্ন দাবি নিয়ে ধর্মঘটের প্রস্তুতি শুরু করে। এবং স্বাধীন ভারতে এই প্রথম ১৯৬০ সালে ১১ জুলাই কেন্দ্রীয়সরকারী কর্মচারীদের ধর্মঘট সংগঠিত হয়।কলকাতা টেলিফোনসে এই ধর্মঘট সর্বাত্বক সফল হয়েছিল। তখন কলকাতা টেলিফোনসে এন এফ পি টি ই ছারা অন্য কোন ইউনিয়ন ছিল না। টেলিফোন ভবনে ২২ টেলিফোন এক্সচেন্জে এ কর্মরত কমঃ টি আর দত্ত সহ আরও অনেকে ধর্মঘটে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। এই ধর্মঘটের ফলে ২২ বা ব্যাংক টেলিফোন এক্সচেন্জ নিশ্চিতভাবেই ধ্বংসের দিকে চলে যাচ্ছিল। কর্তৃপক্ষ সেই সময়ে ২২ এক্সচেঞ্জ তথা ব্যাংক এক্সচেন্জকে বাঁচানোর জন্য ইউনিয়নের কাছে হস্তক্ষেপ  প্রার্থনা করে।  সেদিন কমঃ টি আর দত্ত ইউনিয়নের নির্দেশে ব্যাংক এক্সচেন্জকে নিশ্চিত ধ্বংসের হাত থেকে  রক্ষা করেছিলেন। সেই সময়ে এই এক্সচেঞ্জটি ছিল সাউথ ইস্ট এশিয়ার সব চেয় বড় অটো-সুইচ। সে এক অন্য ইতিহাস। আর এখান থেকেই নতুন  একটি ভাবনার জন্ম হয়েছিল যে ধর্মঘট বা সংগ্রাম মানে কর্মস্থল ধ্বংস নয়, তাকে বাচিয়ে রেখে দাবি আদায় করার লড়াইকে জারী রাখতে হবে।১৯৬৮ সালে আবার ধর্মঘট। দাবি ছিল কেন্দ্রীয় সরকারী কর্মচারীদের নূ্ন্যতম বেতন।উজ্বল ভূমিকা পালন করেন এই ধর্মঘটে কমঃ টি আর দত্ত। তিনি পুলিশের হাতে গ্রেফতার হলেন। চাকুরী থেকে সাসপেন্ড করা হল তাকে। ওই অবস্থায় তিনি প্রতিদিন ইউনিয়ন অফিস “অলিম্পিয়া”তে সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত ইউনিয়নের প্রয়োজনীয় কাজ করতেন।পরেকেটে রাখা বেতন ফেরত পাওয়ার দিনই তিনি ইউনিয়নের  প্রদত্ত সাহায্যের অর্থ ইউনিয়নকে ফেরত দিতে এসেছিলেন।তিনি শুধুমাত্র মৃদু ভাষী,দৃর চিত্ত, একজন দক্ষ সংগঠক ছিলেন না, দফতরের একজন সুযোগ্য কর্মী হিসাবে তার চারপাশের মানুষদের ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করেছেন আজীবন।ডাইরেকটরটাইপ ষ্ট্রাউজার টেকনোলজির একজন দক্ষ প্রযুক্তিবিদ হিসাবে তিনি সুনাম অর্জন করেছিলেন। তিনি দফতরের আইন সিসিএস/সিসিএ রুল অত্যন্ত গভীরভাবে জানতেন এবং কর্মচারীদের স্বার্থে তাকে ব্যবহার করেছিলেন মেমো চার্জশিট এর উপযুক্ত উত্তর লেখার মধ্য দিয়ে। অবশ্য পরবর্তীকালে মেমো চার্জশীট দেওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায়।ইন্জিনিয়ারিং ক্লাস থ্রির কর্মী হিসাবে তিনি অবিভক্ত দক্ষিন শাখা এবং সার্কেল ইউনিয়নের সহকারী সম্পাদক এর দায়িত্ব পালন করেছেন। অফিসার হওয়ার পর তিনি @টেলিকম ইন্জিনিয়ারিং সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন”( টেসা ) সংগঠনে যুক্ত ছিলেন এবং ১৯৯০ সালে তিনি চাকুরী থেকে অবসর নেন।অবসরগ্রহনের পরও তিনি সংগঠনের বাইরে থাকতে পারেননি।তাই তিনি  রিটায়ার্ড অফিসারদের নিয়ে “সেন্টার অব রিটায়ার্ড টেলিকম ইন্জিনিয়ার্স” সংগঠন গঠন করেন, দীপেন অধিকারী সহ অন্য বন্ধুদের সাহায্যে। পরবর্তীকালে এই সংগঠনের নাম পরিবর্তন করে “সেন্টার অব রিটায়ার্ড টেলিকম অফিসার” বা কর্টো করা হয়। মৃত্যুর দিন পর্যন্ত তিনি এই সংগঠনের প্রানপুরুষ ছিলেন।সততা, নিষ্ঠা এবং সকলের প্রতি আন্তরিক ভালবাসা দিয়ে তিনি ইউনিয়ন সংগঠনকে শক্তিশালী করে গেছেন। তার অমলিন স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে এবং ওনার পরিবারের সদস্যদের  প্রতি সমবেদনা জানিয়ে এই প্রস্তাব পেশ করা হল।
বিএসএনএলইইউ/এআইবিডিপিএ/সিটিটিএমইউ/কর্টো ইউনিয়ন সমূহের কো-অর্ডিনেশন কমিটি, ক্যালকাটা টেলিফোনস সার্কেল

 
[13th Aug 2022]

সার্কুলার

 

প্রিয় শাখা/জেলা সম্পাদক/ সার্কেল কর্মকর্তাগন,
ভারতের স্বাধীনতার ৭৫তম বার্ষিকী পালন
১) জাতীয় পতাকা এবং ইউনিয়নের রক্ত পতাকা উত্তোলন।
২) ভারতের সংবিধানের প্রস্তাবনা পাঠ-
“আমরা, ভারতের জনগন, ভারতকে  একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গনতান্ত্রিক সাধারণতন্ত্র রূপে গরে তুলতে এবং তার সকল নাগরিকই যাতে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার, চিন্তা, মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা, সামাজিক প্রতিস্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিস্ঠা এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তির মর্যাদা এবং জাতীয় ঐক্য ও সংহতি সুনিশ্চিত করার মাধ্যমে, তাদের মধ্যে যাতে ভ্রাতৃত্বের ভাব গরে ওঠে তার জন্য সত্যনিস্ঠার সংগে শপথগ্রহণ করে আমাদের গণপরিষদে আজ ১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্বারা এই সংবিধান গ্রহন, বিধিবদ্ধ এবং নিজেদের অর্পন করছি”
প্রতিটি শাখায় ১৫ আগস্ট মর্যাদাসহকারে এই কর্মসূচী পালন করতে আহ্বান করা হচ্ছে। সার্কেল সংগঠনকে এই কর্মসূচীর সংক্ষিপ্ত রিপোর্ট সহ ছবি পাঠাতে অনুরোধ করা হচ্ছে।অভিনন্দনসহ,

শংকর কেশর নেপাল, সার্কেল সম্পাদক, বিএসএনএল এম্প্লয়িজ ইউনিয়ন।

 
You are Visitor Number Hit Counter
Hit Counter
[CHQ] [AP] [Kerala] [Karnataka] [Tamil Nadu] [Calcutta] [West Bengal] [Punjab] [Maharashtra] [Orissa] [MP] [Gujrat] [SNEA] [AIBSNLEA] [TEPU]
[Intranet / BSNL] [DOT] [DPE] [TRAI] [PIB] [CITU ] / AIBDPA