 |
20th Mar 2019: বিএসএনএলইইউ এর ১৯তম প্রতিষ্ঠা দিবস পালন করুন,
আগামী ২২ মার্চ ২০১৯ বিএসএনএলইইউ এর ১৯তম প্রতিষ্ঠা দিবস বিএসএনএল এর প্রতিটি অফিস দফতরে ব্যাপক ঊদ্দীপনার সাথে পালন করুন।
|
|
 |
|
 |
 |
Com Jayanta Kumar Ghosh
( President )
Com. Shankar Keshar Nepal
( Secretary )
Com. Sujit Ganguly
( Treasurer )
|
|
 |
|
|
|
|
 |
|
 |
|
Site
Updated On : 16th May 2025 |
|
|
 |
 |
 |
[16th May 2025] |
৯ই জুলাই সাধারণ ধর্মঘট সফল করতে হবে |
|
|
|
প্রিয় কমরেডগণ,
ধর্মঘট পিছিয়ে গেছে , নতুন তারিখ 9th July. প্রস্তুতি নেবার আরও কিছু সময পাওয়া গেল। এই সময়কে ভালো ভাবে প্রচারের কাজে লাগাতে হবে। আগামী 17 মে যে মিছিল (Rally) হবার কথা ছিল, তা স্থগিত থাকছে। কিন্ত আগামী 20 মে দেশব্যাপী যে বিক্ষোভ কর্মসূচী পালনের ডাক দিয়েছে, তা আমরাও পালন করব রাজ্যের সর্বত্র প্রতিটি জেলায় । বিএসএনএল কো-অর্ডিনেশন কমিটির ডাকে ঐ দিন সমস্ত অফিস দপ্তরে বিক্ষোভ ও গেটমিটিং কর্মসূচীপালন করতে হবে।
নতুন date দিয়ে নতুন poster ওই দিন সর্বত্র পাওয়া যাবে।
গত 15 মে দিল্লীতে ট্রেডইউনিয়নগুলির মিটিং থেকে পরিস্থিতির যে মূল্যায়ন করা হযেছে ও যে Joint statement দেওয়া হযেছে তা 20 মে গেট মিটিং এ কর্মচারীদের সামনে রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে ধর্মঘট প্রত্যাহার করা হযনি। শুধুমাত্র দিন পরিবর্তন করা হযেছে। নতুন দিন 9th July. আসুন, আমরা ঝাঁপিয়ে পড়ি, নতুন পর্যায়ে প্রচার প্রস্তুতির কাজ শুরু হোক আগামী 20 মে থেকে।
শুভেচ্ছাসহ,
অনিমেষ মিত্র ও শিশির রায়, আহ্বায়ক,
বিএসএনএল কো-অর্ডিনেশন কমিটি,
পঃ বঃ ও কলকাতা টেলিফোনস্ সার্কেল |
|
 |
|
|
 |
 |
[6th May 2025] |
সিজিএম এর সঙ্গে মিটিং |
|
|
|
৬ মে, মঙ্গলবার, শ্রী দীপেশ চন্দ্র টিকাদার, সিজিএম এবং বিএসএনএলইইউ এর মধ্যে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। এই মিটিং এ উপস্থিত ছিলেন কমরেড শিশির কুমার রায়, সহ-সাধারণ সম্পাদক, কমরেড জয়ন্ত কুমার ঘোষ, সভাপতি, কমরেড সোমা চৌধুরী, সহ-সভাপতি, কমরেড শংকর কেশর নেপাল, সার্কেল সম্পাদক, কমরেড বিনয় কুমার সিং, সহ সম্পাদক, কমরেড সুজিত কুমার গাঙ্গুলী, কোষাধ্যক্ষ, কম: ধীরাজ গুপ্তা, সাংগঠনিক সম্পাদক।
আলোচনার বিষয় ছিল
১) কমঃ অনুভব আমন এর ট্রান্সফার সংক্রান্ত বিষয়ে
২) পে-প্রোটেকশন এনইপিপি এর পর যাদের বেতন কমে যাচ্ছে তাদের জন্য ,
৩) কলকাতা টেলিফোনস্ এর ইবি গোল্ড ইউনিট পশ্চিমবঙ্গ সার্কেলের সংগে সংযুক্ত করার বিরোধিতা সংক্রান্ত,
৪) সিজিএম এর সংগে ফর্মাল মিটিং এর তারিখ ঠিক করা সংক্রান্ত।
কমরেড শিশির রায় এবং কমরেড শংকর কেশর নেপাল, এই সকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। সিজিএম শ্রী দীপেশ চন্দ্র টিকাদার উক্ত বিষয় এ পজিটিভ পদক্ষেপের আশ্বাস দিয়েছেন।
ধন্যবাদসহ,
শংকর কেশর নেপাল, সার্কেল সম্পাদক, |
|
 |
|
|
 |
 |
[30th Apr 2025] |
বিপ্লবী উৎসাহের সাথে মে দিবস পালন করুন |
|
|
|
আমেরিকার শ্রমিক শ্রেণী, বিশেষ করে শিকাগো, সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত দীর্ঘ কাজের ঘণ্টার অবসান ঘটাতে গুরুতর সংগ্রাম সংগঠিত করেছিল। বিশেষ করে, ১৮৮৬ সালে শিকাগোর শ্রমিক শ্রেণী ৮ ঘন্টা কাজ, ৮ ঘন্টা ঘুম এবং ৮ ঘন্টা বিনোদনের দাবিতে সংগ্রাম সংগঠিত করেছিল। তারা ১৮৮৬ সালের ১লা মে শিকাগোতে বিশাল সমাবেশ করে, যা পুলিশ গুলি চালায় এবং অনেক শ্রমিককে হত্যা করে। পুঁজিপতি শ্রেণী মিথ্যা অভিযোগ এনে শ্রমিক শ্রেণীর নেতা পার্সন, স্পাইস, এঙ্গেল এবং ফিশারকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড দেয়। তবে, ৮ ঘন্টার সংগ্রাম'বিশ্বের অনেক স্থানে ৮ ঘন্টা কর্মদিবসের দাবিতে শ্রমের উত্থান ঘটে। ভারতে শ্রমিক শ্রেণী বীরত্বপূর্ণ সংগ্রাম পরিচালনা করে এবং ৮ ঘন্টা কর্মদিবস অর্জন করে। কিন্তু, আজ, কাজের সময় বৃদ্ধির জন্য ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। ইনফোসিসের প্রাক্তন প্রধান নারায়ণ মূর্তি বলেছেন যে, শ্রমিকদের সপ্তাহে ৭০ ঘন্টা কাজ করা উচিত (বর্তমানে এটি প্রতি সপ্তাহে ৪৮ ঘন্টা)। এল অ্যান্ড টি-এর প্রধান এস.এম. সুব্রহ্মণ্যম বলেছেন যে, শ্রমিকদের সপ্তাহে ৯০ ঘন্টা কাজ করা উচিত। মোদী সরকার ৮ ঘন্টা কর্মদিবস নিশ্চিতকারী শ্রম আইন বাতিল করেছে। শ্রমিকদের দাসে রূপান্তরিত করার জন্য চারটি কর্পোরেট-পন্থী এবং শ্রমিক শ্রেণী বিরোধী শ্রমবিধি আনা হচ্ছে। ভারতীয় শ্রমিক শ্রেণী ২০ মে, ২০২৫ তারিখে চারটি শ্রমবিধির বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী সাধারণ ধর্মঘট আয়োজন করছে। এই পরিস্থিতিতে, এই বছরের মে দিবসটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। সিএইচকিউ, সার্কেল এবং জেলা ইউনিয়নগুলিকে এই বছরের মে দিবস বিপ্লবী উৎসাহের সাথে, শ্রমিক শ্রেণীর অন্যান্য অংশের সাথে পালন করার আহ্বান জানিয়েছে।
-পি. অভিমন্যু, জিএস। |
|
 |
|
|
 |
 |
[29th Apr 2025] |
মজুরি সংশোধন কমিটির বৈঠক হলেও কোনো ফল হয়নি |
|
|
|
দীর্ঘ বিলম্বের পর ২৯ এপ্রিল, ২০২৫ মজুরি সংশোধন কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মজুরি পুনর্বিবেচনা কমিটির স্টাফ সাইড সদস্যরা অনেক প্রত্যাশা নিয়ে বৈঠকে গিয়েছিলেন। বিশেষ করে, বিএসএনএলইইউ -এর 5% ফিটমেন্টের উপর ভিত্তি করে লাইভ স্থবিরতার মামলা জমা দেওয়ার পটভূমিতে এবং 19.02.2025 তারিখে অনুষ্ঠিত মজুরি সংশোধন কমিটির কমিটি সদস্যদের অনানুষ্ঠানিক আলোচনার পটভূমিতে। তবে আজকের বৈঠকে তেমন কিছু হয়নি।
এর কারণ হল, শ্রী পি.সি. ভট্ট, পিজিএম (ইএফ) আগামীকাল অবসর নিচ্ছেন এবং তাঁর জায়গায়, আরেকজন ফিনান্স অফিসার, শ্রী পি.ডি. চিরানিয়া, পিজিএম (সিবিবি) আজ কমিটির নতুন সদস্য হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন। এ পর্যন্ত যা কিছু আলোচনা হয়েছে স্বাভাবিকভাবেই তার প্রেক্ষাপট বুঝতে হবে। তাই আজকের বৈঠকে মজুরি সংশোধন কমিটির আলোচনা পরবর্তী পর্যায়ে এগোয়নি। ৪ মাস পেরিয়ে যাওয়া কমিটিতে কোনো উন্নয়ন না হওয়ায় সকল স্টাফ সাইড প্রতিনিধিরা তাদের হতাশা ও গভীর হতাশা প্রকাশ করেছেন। আজকের বৈঠকে স্টাফ সাইড সদস্যদের মধ্যে তুমুল তর্কাতর্কি হয়। তবে কোনো ফলপ্রসূ সিদ্ধান্ত না নিয়েই বৈঠক শেষ হয়। স্টাফ সাইড সদস্যদের দাবির ভিত্তিতে কমিটির চেয়ারম্যান ঘোষণা করেন, মজুরি সংশোধন কমিটির পরবর্তী সভা 2025 সালের মে মাসের শেষ সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে।
-পি অভিমন্যু, জিএস। |
|
 |
|
|
 |
 |
[19th Apr 2025] |
কিউবা ত্রাণ তহবিলে মুক্ত হস্তে দান করুন |
|
|
|
প্রিয় কমরেড শাখা ও জেলা সম্পাদকগণ,
'দ্য ন্যাশনাল কমিটি ফর সলিডারিটি উইথ কিউবা' এর আহ্বান অনুসারে বিএসএনএলইইউ-এর সর্বভারতীয় কেন্দ্র ইতিমধ্যেই কিউবা ত্রাণ তহবিল সংগ্রহের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সিইসি সভা সর্বভারতীয় কেন্দ্রের বৈঠকের গৃহীত সমস্ত সিদ্ধান্তকে অনুমোদন করেছে। এই সিদ্ধান্ত অনুসারে, সার্কেল সেক্রেটারি এবং সিএইচকিউ অফিসের কর্মকর্তাদের অনুদান দিতে হবে ১০০০ টাকা এবং জেলা সম্পাদকদের ৫০০ টাকা। আরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে আমাদের কমরেডরা 21 এপ্রিল থেকে 26 এপ্রিল, 2025 পর্যন্ত সমস্ত কর্মীদের মধ্যে একটি প্রচারাভিযান চালানো এবং কিউবার উপর মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের নিষ্ঠুর নিষেধাজ্ঞার কারণে কিউবার জনগণের দুর্ভোগ সম্পর্কে তাদের ব্যাখ্যা করা।1959 সাল থেকে কিউবাকে আমেরিকা অবরুদ্ধ করে রেখেছে।
তাই কিউবার জনগণের পাশে দাঁড়াতে ত্রাণ তহবিলের জন্য এই প্রচারাভিযানের সময় কর্মচারীদের কাছ থেকে অনুদান বাবদ অর্থ সংগ্রহ করা উচিত। কিউবা রিলিফ ফান্ডের অনুদান পাঠানোর জন্য সিএইচকিউ শীঘ্রই একটি QR কোড পাঠাবে।
সিএইচকিউ সমস্ত সার্কেল এবং জেলা ইউনিয়নকে সিইসি সভায় গৃহীত উপরোক্ত সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়নের জন্য অনুরোধ করছে। ধন্যবাদসহ,
শংকর কেশর নেপাল, সার্কেল সম্পাদক,
বিএসএনএল এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন,
কলকাতা টেলিফোনস্ সার্কেল |
|
 |
|
|
 |
 |
[11th Apr 2025] |
মজুরি সংশোধন কমিটির সভা না করা - আমরা কর্তৃপক্ষের অবহেলা এবং দায়িত্বজ্ঞানহীন মনোভাবের নিন্দা জানাই |
|
|
|
মজুরি সংশোধন কমিটির সভা আয়োজনে ভয়াবহ বিলম্ব হয়েছে। শেষ মজুরি সংশোধন কমিটির সভা ৪ মাস আগে, অর্থাৎ ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এরপর থেকে আর কোনও সভা অনুষ্ঠিত হয়নি। একটি সভা ১০-০৩-২০২৫ তারিখে নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্তু, মজুরি সংশোধন কমিটির চেয়ারম্যানকে প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানোর পর থেকে সেই সভাটি তাৎক্ষণিকভাবে স্থগিত করা হয়। কারণ শুনে শ্রমিকরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। তারা জিজ্ঞাসা করে, "মজুরি সংশোধন কমিটির সভা নির্ধারিত থাকা অবস্থায় চেয়ারম্যানকে প্রশিক্ষণের জন্য কেন পাঠানো হয়েছিল"। কিন্তু, আমরা ধৈর্য ধরেছিলাম। এরপরও, সভার তারিখ নির্ধারণের জন্য আমাদের ক্রমাগত প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়। "এই কর্মকর্তা এলডিসি-তে চলে গেছেন এবং সেই কর্মকর্তা ছুটিতে গেছেন" - এই ধরণের স্টিরিও টাইপের উত্তর আমাদের দেওয়া হয়েছিল। বিষয়টি ডাইরেক্টর(HR) এর নজরেও আনা হয়েছে। ব্যবস্থাপনার অন্যান্য সমস্ত কার্যক্রম চলছে। কিন্তু, পরবর্তী মজুরি সংশোধন কমিটির সভার তারিখ নির্ধারণ করার জন্যও কর্তৃপক্ষের কাছে সময় নেই। এটি কর্তৃপক্ষের, বিশেষ করে এসআর শাখার, যারা মজুরি সংশোধন কমিটির সভার তারিখ নির্ধারণের দায়িত্বে রয়েছে, তাদের দায়িত্বের প্রতি সম্পূর্ণ অবহেলা ছাড়া আর কিছুই নয়। আমরা সতর্ক করে দিতে চাই যে, আমাদের ধৈর্যকে আমাদের দুর্বলতার লক্ষণ হিসেবে নেওয়া উচিত নয়।
-পি. অভিমন্যু, জিএস। |
|
 |
|
|
 |
 |
[5th Apr 2025] |
ব্রিগেড সমাবেশ ও ধর্মঘটের সমর্থনে টেলিফোন কর্মী ও পেনশনাররা
|
|
|
|
শনিবার বেহালা টেলিফোন এক্সচেঞ্জে কোলকাতা টেলিফোনের ঠিকা মজদুর, কর্মরত কর্মচারী, পেনশনার ও সেন্টার অফ্ রিটায়ার্ড টেলিকম অফিসারদের সংগঠন বিএসএনএল কো-অর্ডিনেশন কমিটির ডাকে আগামী ২০শে এপ্রিল ব্রিগেড সমাবেশ এবং ২০শে মে সারাভারত সাধারণ ধর্মঘটের সমর্থনে এবং পেনশনারদের সমস্যা নিয়ে এক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয় । মহিলাদের উপস্থিতি ছিল উল্লেখযোগ্য। সভায় বক্তব্য রাখেন শঙ্কর কেশব নেপাল, সঞ্জীব ব্যানার্জী, সন্তোষ কুমার,পলাশ চৌধুরী , জয়ন্ত ঘোষ এবং কো-অর্ডিনেশন কমিটির কনভেনর কমরেড শিশির রায় প্রমুখ নেতৃত্ব। সভায় সভাপতিত্ব করেন অতনু মজুমদার ।
শিশির রায়, কনভেনর,
বিএসএনএল কো-অর্ডিনেশন কমিটি,
কলকাতা টেলিফোনস্ সার্কেল |
|
 |
|
|
|
|
|
|
 |
|